০৩:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডিজিটাল করা হচ্ছে চীনের শতাব্দি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার

উত্তর পশ্চিম চীনের কানসু প্রদেশে ৯০০ বছরেরও বেশি প্রাচীন একটি বৌদ্ধ বিহারের  ডিজিটালাইজেশনের কাজ শুরু হয়েছে।

চাংইয়ে সিটির তাফো টেম্পল যা জায়ান্ট বুদ্ধ টেম্পল নামে পরিচিত, ১০৯৮ সালে পশ্চিম সিয়া রাজবংশের শাসনামলে(১০৩৮-১২২৭ সালে) নির্মিত হয়।  এটি প্রাচীন সিল্ক রোডের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিহার।

এবার গ্র্যান্ড বুদ্ধ হল, বৌদ্ধ ধর্ম বিষয়ক গ্রন্থাগার, একটি প্যাগোডা, হলের প্রায় ৩০টি চিত্র, ৫৩০ বর্গ মিটারের ফ্রেস্কো এবং ইটের উপর খোদাই কাজ বিষয়ক সব তথ্য ডিজিটাল করা হচ্ছে।

কালচারাল রেলিকস ইন্সটিটিউট অব চাংইয়ে জায়ান্ট বুদ্ধ টেম্পলের প্রধান ওয়াং খাং জানান, কাজ শেষ হলে, দর্শনার্থীরা বিভিন্ন রাজবংশের মন্দিরের বিন্যাস, বৃহৎ হেলান দেওয়া বুদ্ধের নির্মাণ প্রক্রিয়া, সেইসাথে নতুন ডিজিটাল গ্যালারিতে ফ্রেস্কোতে বৌদ্ধ কিংবদন্তি দেখতে সক্ষম হবেন।

তিনি উল্লেখ করেছেন যে বিহারটি মিং এবং ছিং রাজবংশের সময়ের ( ১৩৬৮-১৯১১ সাল) মধ্যে বেশ কয়েকটি সংস্কার ও পুনর্গঠনের মধ্য দিয়ে গেছে এবং ডিজিটাল প্রযুক্তি এটির আসল চেহারা মানুষের জন্য দেখা সম্ভব করেছে। পরবর্তী ধাপে মন্দির কমপ্লেক্সের অন্যান্য আইটেম এবং ভবনগুলিতে ডিজিটালাইজেশনের কাজ সম্প্রসারিত হবে।

শেয়ার করুন
আরও সংবাদ দেখুন

বান্দরবানে মংশৈপ্রু পাড়া বৌদ্ধ বিহারে আগুন

You cannot copy content of this page

ডিজিটাল করা হচ্ছে চীনের শতাব্দি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার

আপডেট সময় ০৪:১৪:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ জুন ২০২৩

উত্তর পশ্চিম চীনের কানসু প্রদেশে ৯০০ বছরেরও বেশি প্রাচীন একটি বৌদ্ধ বিহারের  ডিজিটালাইজেশনের কাজ শুরু হয়েছে।

চাংইয়ে সিটির তাফো টেম্পল যা জায়ান্ট বুদ্ধ টেম্পল নামে পরিচিত, ১০৯৮ সালে পশ্চিম সিয়া রাজবংশের শাসনামলে(১০৩৮-১২২৭ সালে) নির্মিত হয়।  এটি প্রাচীন সিল্ক রোডের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিহার।

এবার গ্র্যান্ড বুদ্ধ হল, বৌদ্ধ ধর্ম বিষয়ক গ্রন্থাগার, একটি প্যাগোডা, হলের প্রায় ৩০টি চিত্র, ৫৩০ বর্গ মিটারের ফ্রেস্কো এবং ইটের উপর খোদাই কাজ বিষয়ক সব তথ্য ডিজিটাল করা হচ্ছে।

কালচারাল রেলিকস ইন্সটিটিউট অব চাংইয়ে জায়ান্ট বুদ্ধ টেম্পলের প্রধান ওয়াং খাং জানান, কাজ শেষ হলে, দর্শনার্থীরা বিভিন্ন রাজবংশের মন্দিরের বিন্যাস, বৃহৎ হেলান দেওয়া বুদ্ধের নির্মাণ প্রক্রিয়া, সেইসাথে নতুন ডিজিটাল গ্যালারিতে ফ্রেস্কোতে বৌদ্ধ কিংবদন্তি দেখতে সক্ষম হবেন।

তিনি উল্লেখ করেছেন যে বিহারটি মিং এবং ছিং রাজবংশের সময়ের ( ১৩৬৮-১৯১১ সাল) মধ্যে বেশ কয়েকটি সংস্কার ও পুনর্গঠনের মধ্য দিয়ে গেছে এবং ডিজিটাল প্রযুক্তি এটির আসল চেহারা মানুষের জন্য দেখা সম্ভব করেছে। পরবর্তী ধাপে মন্দির কমপ্লেক্সের অন্যান্য আইটেম এবং ভবনগুলিতে ডিজিটালাইজেশনের কাজ সম্প্রসারিত হবে।